আজাদ ভুঁইয়া, স্টাফ রিপোর্টার :
নোয়াখালী -৪ (সদর-সুর্বণচর) আসনরে সাংসদ, জেলা আওয়ামী লীগরে সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরমুল করমি চৌধুরী বলেছেন, র্বতমান জেলা আওয়ামী লীগরে আহবায়ক কমিটিতে যারা রয়েছেন তারা টাকার বিনিময়ে বিগত নির্বাচনগুলোতে র্প্রাথীতা দিয়েছিলেন, তাদের কোনো ক্ষমা নাই।
বৃহস্পতবিার (১৭ র্মাচ) বেল ১১টায় বঙ্গবন্ধুর জন্মর্বাষিকী ও জাতীয় শশিু দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য প্রদান শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে নেতোর্কমীদর উদ্দশ্যে বক্তব্যে এসব কথা বলনে।
একরাম চৌধুরী বলনে, মির্জা কাদের কার নির্দেশে আমি জানিনা নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে দ্বিখন্ডিত করতে চেয়েছিল। কিন্ত নোয়াখালীর ছাত্রলীগ, যুবলীগ,স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিল আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ এরা কিন্তু দলকে দ্বিখন্ডিত
হতে দেয় নাই। অনেকেই মনে করেছে আমি এমপি আমি হয়তো ত্যাড়ামি করবো। পারিনা আমি আমার দলরে বরিুদ্ধে ত্যাড়ামি করতে। এটা আমার দ্বারা সম্ভব না।
এসময় এমপি একরামুল বলনে, আগামি ২৩ তারখি আওয়ামী লীগরে সম্মলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে চায় আমি সভাপতি পদে দাঁড়াতে চাই। তিনি আরো বলেন, যারা র্বতমান আহবায়ক কমিটিতে আছনে, তারা টাকার বিনিময়ে নির্বাচনে র্প্রাথীতা দিয়েছিলেন, তাদরে কোনো ক্ষমা নাই। আর যারা আওয়ামী লীগকে কটুক্তি করেছেন। আমাকে বলা-আমি আওয়ামী লীগরে র্পালামন্টে মেম্বার, আমার বরিুদ্ধে বলা আর শেখ হাসিনার বরিুদ্ধে বলা এক কথা।
একরামুল আরো বলেন, আপনারা যারা টেন্ডারবাজি করেন, ওই বাজী থেকে সুবিধা নিতে চান, শুধু আপনারা খাবেন, আমার র্কমীরা খাবেনা তা হবেনা – তা হবেনা। অমি কন্তিু ঘুরে দাড়িয়েছি, আমি গত এক বছরের একরাম চৌধুরী না। আমি মৃত্যুর মুখ থেকে এসেছি, এখন মরতে হলে র্কমীদের জন্য মরবো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সামসুদ্দিন জেহান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতাউর রহমান নাসের, জেলা আলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক লুৎফুল হায়দার লেলিন, নোয়াখালী বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পিপি এডভোকেট গুলজার আহমেদ জুয়েল, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ইমন ভট্ট, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমান, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান আদনান প্রমুখ ।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সিহাব উদ্দীন শাহীন সাংবাদিকদের বলনে, কমিটির কোনো নেতা যদি টাকার বিনিময়ে নির্বাচনে র্প্রাথী দিয়েছেন, কেউ যদি প্রমাণ দতিে পারে আমরা রাজনীতি ছেড়ে দেবো। একরাম চৌধুরীর বক্তব্য, আমার বরিুদ্ধে বলা আর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বলা এক কথা। এ প্রসঙ্গে সিহাব উদ্দীন শাহীন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কারো সাথে তুলনা করার সুযোগ নইে। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানরে যোগ্য কন্য। যিনি বলেছেন, এটা তো ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, উদ্ধত্যর্পূণ আচরণ করছেনে।