তৃনমুলের আস্থাভাজন ছাত্রনেতা জাকির হোসেন

আপডেট: জুলাই ৬, ২০২২
0

বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনসমুহের এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন সংগঠন’কে শক্তিশালী করা। এখন দলের পরীক্ষিত, ত্যাগী, কর্মীবান্ধব ও যোগ্যদেরকে সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়ে আসা উচিত ।

১৯৯৪ সালে ছাত্রদলের একটা ইউনিট কমিটির দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে এক মুহুর্তের জন্য যিনি রাজনৈতিক ময়দান থেকে বিরত থাকেননি সে মোঃ জাকির হোসেন ।

পুরান ঢাকার সন্তান যে কি না ১৯৯৪ সালে সাধারণ একটা ইউনিট ছাত্রদলের সভাপতি হয়ে তৃণমূল থেকে ধীরে ধীরে ওয়ার্ড, থানা হয়ে ২০১৯ সালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি হিসাবে নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন শেষ করেন… বর্তমান সময়ের যে কয়জন সাবেক সফল ত্যাগী, পরিশ্রমী, মেধাবী, নির্যাতিত ছাত্রনেতা আছে তাদের মধ্যে জাকির এটা নিঃসন্দেহ অন্যতম।

প্রতিটি মিছিল হরতালে পিকেটিং করতে নেতাকর্মীদের সাথে রাজপথে হাজির থাকতেন জাকির । সরকার বিরোধী আন্দোলনে কখনো পিছপা হননি এই নেতা, সক্রিয়ভাবে রাজপথে থেকেছেন অবিচল..

সেই জন্য ৬ বার গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘসময় কারাবরন করে …আর বর্তমানে প্রশাসনের লিস্টে লাল কালির তালিকাভুক্ত হয়ে ৩৪ টি মামলায় জামিন নিয়ে আছে..

বিএনপির দুঃসময়ে রাজপথে দলের মিছিল মিটিংয়ে নেতৃত্বে দিয়েছেন..+ পরিশ্রমী, বিনয়ী ও কর্মীবান্ধব… + ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলকে শক্তিশালী ও সংগঠিত করার জন্য তার ভুমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো..

সেই জন্য পুরাতন ঢাকায় আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করতে এবং আওয়ামী লীগকে আওয়ামী ভাষায় মোকাবিলা করতে জাকিরদের মতো নেতাকর্মী অবশ্যই প্রয়োজন দলের..

ত্যাগী, নির্যাতিত সাবেক জনপ্রিয় ছাত্রনেতা জাকির হোসেনের যথাযোগ্য মূল্যায়ন চায় পুরাতন ঢাকার তৃণমূল নেতাকর্মী … ঢাকার ছেলে, ঢাকায় যার পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান চোখে পরার মতো তাই পুরাতন ঢাকাবাসীর চাওয়া সাবেক এই ছাত্রনেতা জাকির হোসেনকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের গুরুত্বপূর্ণ পদের মূল্যায়ন.. সেই সাথে এতো বছরের দলের প্রতি তার ভালোবাসা ও পরিশ্রমের যথাযথ মূল্যায়ন করা হউক..

তাই তৃনমুল আর নির্যাতিত নেতাকর্মীদের আকাংক্ষা ছাত্রদল নেতা মোঃ জাকির হোসেন কে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃত্বে দিলে ত্যাগী নির্যাতিত কর্মিরা উৎসাহিত হবে আর আন্দোলন বেগবান হবে।