`ইন্ডিয়া, হু ক্যান ডু দ্যা ম্যাসাকার ইন বাংলাদেশী ক্যাপিটেল’

আপডেট: মে ১, ২০২৩
0

ডা জাকারিয়া চৌধুরী :

এ গ্লোবাল ট্রেন ( ১ ) –
*********************
স্থান: আমস্টারডাম।
কাল: এই সময়।
পাত্র: দক্ষিন কোরীয়ায় নিযুক্ত ভারতীয় রাস্ট্রদুত এবং লিবিয়ায় নিযুক্ত ইউ এস রাষ্ট্রদুত। দুজনে’ই যোগ দিয়েছেন ‘সবুজ পৃথিবী’ আন্দোলনে নিজ নিজ দেশের সমর্থনে। অসমর্থিত সুত্রের বরাতে জানা যায়, সুইডেনে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রুদুতের আমন্ত্রনে একই রাতে ডিনারে যোগদান শেষে, অফিসে জ্যামার বসানো একটি বিশেষ রুমে ভারতীয় দুতের সাথে ইউ এস এ্যাম্বাসেডর একটি অনির্ধারিত বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠক চলে দীর্ঘসময়; এটি প্রায় আড়াই ঘন্টা স্থায়ী হয়। মিডিয়ায় আগে থেকে কোনো কিছুর ধারনা দেয়া না হলেও ইসরাইলের হারেথজ এবং ওয়াশিংটন পোষ্টের দুই পতিতা ঠিকই ক্যামেরা নিয়ে হাজির হয়ে গেল । এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, একে নিছক সৌজন্য স্বাক্ষাতের বাইরে কিছু বলতে দু’পক্ষ থেকেই অস্বীকার করা হয়।
( তাদের স্বাক্ষাতে পারস্পরিক কি কথা হয় চলুন কল্পনা করে নেই )

ভারতীয় এ্যাম্বেসেডরঃ হ্যালো মিস্টার এ্যাম্বাসেডর.. এক্স সি আই এ, এক্স সাউথ এশিয়ান ডেস্ক ডিরেক্টর………… ইটস এ হ্যাপি মোমেন্ট টু মিট ইউ এগেইন। হ্যাভ ইউর সিট প্লিজ….. উই উন্ট ওয়াস্ট টাইম এজ বিফোর।

যুক্তরাষ্ট্র এ্যাম্বেসেডরঃ হ্যাল্লো মি খান্নাস ! আই এ্যাম সিম্পলি সারপ্রাইজড এন্ড হ্যাপি টু মিট ইউ। ইন্ডিয়ান ইন্টিলিজেন্স হ্যাভ শৌন মাচ মোর থিংকস, ওয়ার্ক্স………… এন্ড টু’ডে সামওয়ান কনফার্মড মি, এটলিস্ট নাইন অব ইন্ডিয়ানস কোম্পানি সাপ্লাইজ হাই এক্সপ্লোসিভস লাইক সি-৪, ডাইনামাইটস এন্ড ইভেন টিএনটি ইন ইরাক ফর আওয়ার বয়েজ। দে ( আই এস ) ডুয়িং ওয়েল ইন আওয়ার সাপ্লাই লাইন এরিয়াজ। দে আর কন্ট্রোলিং এ বিগ এরিয়া ইন ইরাক, সিরিয়া…………… এনাফ ফর আস। থ্যাংক ইউ মি খান্নাস থ্যাংক ইউ ইন্ডিয়া।

( তারা দু’জনাই নিজ নিজ দেশের সামরিক গোয়েন্দা অফিসার থেকে কুটনীতিক বনে যাওয়া লোক। সেরাদের সেরা। আমেরিকা যেমন ভারতীয়দের হাড়ির খবর রাখে তেমনি আমেরিকান প্রশাসন ও রাজনীতিতে যুক্ত প্রতিটি ইন্ডিয়ান-আমেরিকান মনে প্রানে ভারতীয়। নাসা থেকে শুরু করে পার্লামেন্ট, সিনেট থেকে মন্ত্রীত্ব, গুগল, মাইক্রোসফট থেকে মেট্রো, টেক্সি থেকে প্লেন…………… সব খালেই ইন্ডিয়ানদের মাছের সরব উপস্থিতি। এরচেও শক্তিশালী অবস্থা বিলেতে। যে ভারতকে ২১০ বছর শাসন করলো ব্রিটিশরা, আজ সেই ব্রিটেন শাসন করছে ঋষি সুনাক। হাউ সারপ্রাইজিং !! আমেরিকা -লন্ডন দুই দেশেই ভারতের মুল খুটির জোর ইসরাইল নামের এক রাষ্ট্র। ভারতীয়রা মিসাইল প্রোগ্রাম থেকে ইউ এস মেরিন সেনা অফিসার, ব্যাংকিং…………… মার্কেটিং, বিজনেস থেকে আদালত, রাজপথে থেকে হোয়াইট হাউজ পর্যন্ত সবখানেই আজ ইন্ডিয়ানদের শক্তিশালী পদচারনা। আমেরিকা আর ইসরাইলে বসবাসকারী দশটি ইহুদি পরিবারের হাতেই রয়েছে বিশ্বের আশি শতাংশ সম্পত্তি। যেখানে সম্পদ বা সম্ভাবনা আছে আমেরিকা, বিলেত, ইজরাইল, ভারত সেখানে যাবেই। শুরুটা করবে বানিজ্যের নামে, ফিরে আসবে সব কিছু লুটপাট শেষ হলে পরে। যে দশ পরিবারের কথা বলছিলাম, সেই দশরথের আটটি পরিবার বাস করে আমেরিকায় আর বাকি দুটি ইসরাইল এবং আমেরিকায় মিলিয়ে বসবাস করে। আমেরিকায় কেউ রাষ্ট্রপতি হতে চাইলে এই পরিবার গুলোর অনুমোদন নিতে হয়। বিশেষতঃ রথচাইল্ড পরিবারের হুকুম ছাড়া আমেরিকায় কোন গাছের একটা পাতাও নড়ে না। সারা বিশ্বের কোথাও না কোথাও সব সময় যুদ্ধ চলে রথ চাইল্ড পরিবারের হুকুমে। তা না হলে, তাদের অলস অর্থ রাখার মত অত ভল্ট পুরো আমেরিকা জুড়েও নেই। যুদ্ধ টাকাকে স্রোতরুপ দান করে। এমন বহু স্রোতের মিলিত রুপই রথচাইল্ড পরিবার- দ্যা মেগা ওশেন অব ইকোনমি।

দ্বিতীয় শক্তিশালী অবস্থানে ছিল ইতালি ভিত্তিক ইউরোপীয়রা। তাদের শক্তির মুল ভিত্তি ছিল মাফিয়াইজম। বর্তমান বিশ্বে ট্র‍্যাকিং ডিভাইগুলো এতই শক্তিশালী হয়ে গেল যে, মাফিয়ারা পিছিয়ে পড়ল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই। তাদের পিছিয়ে পরার দ্বিতীয় কারন অর্থনৈতিক মন্দা এবং পারস্পরিক অবিশ্বাস আর দ্বন্দ্ব। কেউ কেউ বলে, রাষ্ট্র হিসেবে আমেরিকা নিজেই যদি মাফিয়া হয়ে থাকে তবে তারা তাদের পেটে এসব ক্রিমি মার্কা মাফিয়া পুষবে কেন ?

তৃতীয় অবস্থানে ছিল ড্রাগ লর্ড ল্যাটিন আম্ব্রিকানরা। এরা অনাদর্শ, আভ্যন্তরীণ বিবাদ, আউট ল হিসেবে কুখ্যাতির কারনে নিস্তেজ হয়ে পড়েছে।
কাগজে কলমে চার নাম্বারে আছে ভারতীয়রা। কিন্তু বাস্তবতা হলো সারা বিশ্বে মার্কিন স্থাপনা, দুতাবাস থেকে শুরু করে এমন কোন স্থান নেই যেখানে একজন ভারতীয়ও ঘরে পোষা কুকুরের চেয়ে কোন অংশে কম প্রিয়। তাদের আনুগত্য আর অবিরাম প্রশংসা, যাকে তাকে ভগবান বানিয়ে পুজা অচ্চনার চোটে এদেরকে কেউ বিদেয় করবে কোন কারনে ? দক্ষিন এশিয়া বিষয়ক ডেস্কের বেশির ভাগ কর্তাব্যক্তি হয় শিখ না হয় কট্টর অখন্ড ভারতবাদী। তারা আমৃত্যু জন্ম ঋন শোধে মরিয়া। ফলে দক্ষিন এশিয়া নীতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কখনো ইউ টার্নের ঘটনা খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘটে না। কোন বিষয়ে ভারত-আমেরিকার মতামত ৪৯-৫১ হলেই সমগ্র ভারত ঝাপিয়ে পড়ে হায়েনার মত। এইসব নানান চলমান বিশ্ব নিয়েই ধারাবাহিক পাচ পর্বের আজ দেয়া হলো প্রথম পর্ব )।
কোন রকম ফালতু বাতচিত ছাড়া দুজনেই মুল প্রসংগে চলে এলেন।

ভারত:
আপনারা খুব ভালভাবেই জানেন সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে ভারত সব সময়ই আমেরিকার পাশে ছিল। এমনকি আফগানিস্তান থেকে তালেবান উচ্ছেদ পরবর্তী রাষ্ট্রটির অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সেনা ট্রেইনিং, আপনাদের আদেশে বিভিন্ন অপরেশন পাকিস্তানের ভুমিতে চালানো সহ প্রায় সব কিছুতেই ভারত ভুমিকা রেখেছে এবং রেখে চলেছে। জাতিসংঘ মিশনে ভারতের অবদান অনেক, ইসরায়েলের মাল্টি স্টেট কনস্পট তৈরিতে ভারত কাজ করেছে, সিকিউর্ড ভূমি রেডি করছে…………… মেজোরামকে কেন্দ্র করে আরও পাচটা স্ট্যাট এবং সাতটা পোর্ট রেডি করছে ইসরায়েল আমেরিকার স্বার্থে। অথচ………… আপনারাও জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী পরিষদে আসন পেতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন বলেই ভারত মনে করে। ইন সাউথ এশিয়া বোথ ইন্টারনাল এন্ড এক্সটারনাল পলিটিক্স ফর ইন্ডিয়া ইজ নেভার ইজি। উই হ্যাভ টু প্র‍্যাকটিস মাল্টি লেয়ার্ড পলিটিকস টু ডিফেন্ড ইন্ডিয়া, টু ডিফেন্ড আমেরিকা এন্ড ইসরাইল। দেয়ার আর সাম কমন পয়জনস দ্যাট ওয়ান্টস টু ডেস্ট্রয় ইন্ডিয়া এন্ড ডেফিনেটলি দে আর দ্যা ওয়ার্স্ট এনিমিজ ফর আ্যামেরিকা – ইসরাইল টু…… । হেয়ার ইজ দ্যা কমন ইন্টারেস্ট ফর ইউএস এন্ড ইন্ডিয়া দ্যাট হ্যাভ বিন প্র‍্যাকটিসিং উই সিনস নাইন্টিন ফিফটিয়েথ ডিকেডস… ইউ নো, পাকিস্তান একটি সন্ত্রাস এক্সপোর্টিং কান্ট্রি। তা স্বত্তেও আফগানিস্থানে ভারতের কিছু বিশ্বস্ত ফ্রেন্ড পাওয়া গেছে হু ওয়ার্কস টুগেদার বাই আওয়ার ডিকটেশনস। তাদেরকে বাছাই করার ব্যাপারে আমরা যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করেছি। প্রতিটি রিক্রুটই পাকিস্তান, তালিবান কিংবা সুন্নীদের দ্বারা কোন না কোনভাবে পরিবারের কাউকে না কাউকে হারিয়েছে। এক্ষেত্রে ভারতের ফার্স্ট চয়েজ হচ্ছে আহমেদ শাহ মাসুদ অনুসারী সাবেক গেরিলারা। বেলুচ নেতা ও বুগতি পরিবার সেই ৭১ সাল থেকেই আমাদের সাথে আছে। আমরা আমাদের ফ্রেন্ডদের প্রশিক্ষন দিয়েছি এ লড়াইয়ে। ফলে পাকিস্তানী জিডিপির বিরাট একটা অংশ ব্যায় করতে হচ্ছে বেলুচিস্থানকে রক্ষা করতে। পাকিস্তান এখন ডিফেন্সিভ পজিশনে চলে এসেছে অনেকটাই। ১৪০ কোটি জনসংখ্যার ভারত নিরাপত্তার জন্যে সম্ভাব্য সকল পন্থা-ই অবলম্বন করবে। এটাই স্বাভাবিক। বোম্বিং হয় পাকিস্তানে, মরে চীনা প্রকৌশলী, ওয়ার্কার আর পাক সেনারা। আবার দোষ দেই পাকিস্তানীদেরকেই। আমরা একটা দারুন ইসলামোফোভিয়া সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পেরেছি।

যুক্তরাষ্ট্র:
ওহ ইয়াহ… গট দ্যাট। উই আন্ডারস্ট্যান্ড ইন্ডিয়া ইজ অলওয়েজ এ সাপোর্টিং ফ্রেন্ড অব ইউনাইটেড স্টেটস অব ম্যারিকা। উই হ্যাভ দ্যা ফুল কনসেপশন অব ইন্ডিয়া ফ্রম দেয়ার নিউক্লিয়ার স্টেইটাস টু কাশ্মির, বেলুচ টু লাহোর, ভুটান টু সিক্কিম। এজ আ ট্রাস্টেড ফ্রেন্ড ইউ শুডন্ট হ্যাভ ফরগট হোয়াট ইউএস ডিড ডিউরিং ইন্ডিয়া-চায়না ওয়ার, ইন্ডিয়া-পাকিস্তান ওয়ার্স ইন ডিফরেন্ট টাইমস। ইউ ম্যা নো দ্যা হিডেন ট্রু ফরমিং ম্যাগি ( আমেরিকা পাকিস্তান যৌথ সামরিক কমান্ড )। ইউ নো দ্যা ফেইট অব দ্যা দ্যান প্রেসিডেন্ট অব পাকিস্তান ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান, আফটার দ্যান মি গোলাম ইসহাক খান। উই ট্রিয়েটেড দ্যাম টাইমলি বাই দ্যা কো-অপরেশানাল ট্রানস্ফারিং অব সিক্রেট ডেটা এবং কম্বাইন্ড অপরেশনস। দো, ইন্ডিয়া ওয়াজ দ্যান অলয়েজ এ ট্রাস্টেড টু ক্রেমলিন এন্ড ক্রুশ্চেভ। বাট নাও ইন দ্যা সেন্টার অব গ্লোবাল পলিটিকস নাথিং কেন গোন উইদাউট দ্যা হেল্প অব ইচ আদার। ইউ সি, ইন আফগানিস্থান ওই বোথ আর ইন ওয়ার এগেইনস্ট টেররিজম এন্ড পপি ট্রেড। ইন্ডিয়ান’স আর এঞ্জয়িং ট্রিলিয়ন ডলার বিজনেস ডিল অনগোয়িং উইথ আফগানিস্থান। এন্ড উই অলসো নো, এ রিয়ায়ার্ড ম্যারিন অফিসার অব ইন্ডিয়া হ্যাজ বিন এরেস্টেড ইন পাকিস্থান ওয়ার্কিং এগেইন্সট পাকিস্তানী ইন্টেলিজেন্স, এন্ড হি মেইড হিজ কনফেশন এন্ড ওয়ার্কিং প্রসেস অব ইন্ডিয়া। আপনাদের এটা বিশ্বাস করা উচিত হবে যে, আমাদের এজেন্সি গুলোর তৎপরতার কারনে আপনাদের সেই নেভি অফিসারটি নিখোঁজ হয়ে যায়নি। পাকিস্তানের প্রতিটা ফোন আমাদের সার্ভিলেন্স কিংবা ইন্টারসেপ্টরের বাইরে নয়।

ভারত:
হ্যা নিশ্চয়ই মি আ্যাম্বাসেডর উই আর গ্রেটফুল টু ইউ এস। ইন নেপাল, শ্রীলংকা, পাকিস্তান এন্ড চায়না সিক্কিম বর্ডার ইন্ডিয়া ইজ ফেসিং মাল্টিপল বর্ডার পলিটিকস। সো ইট ইজ নিয়ারলি ইম্পসিবল ফর ইন্ডিয়া টু কিপ অল দ্যা এগস ইন এ সিংগেল বাস্কেট, হোয়ার এজ পাকিস্তান এন্ড চায়না অলরেডি হ্যাজ সাম স্পটেড এরিয়াজ হোয়ার বোথ সোলজার্স ড্রিলিং আন্ডার এ সিংগেল কমান্ড। উই অলরেডি লস্ট নেপাল। উই ক্যান নট টেইক ইভেন এ জিরো লেভেল রিস্ক উইদাউট প্রফিট কনফার্মেশন অন শ্রীলংকা, মালদ্বীপস এন্ড ইভেন বাংলাদেশী বর্ডারস। টু টেইক এনি ডিসিশন উই ইভেন কল অল মেজর পার্টিজ অব ইন্ডিয়া। হিয়ার ইজ দ্যা ডিফারেন্স বিটুইন ইউ এস এন্ড ইন্ডিয়া। সো মি আ্যাম্বাসেডর, আমেরিকা নিশ্চয়ই জানে উত্তর কোরীয় জান্তার সাথে ভারত কখনোই সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেনি। উই হেট দেম হোয়েদার পাকিস্তান সেন্ট ভারী পানি ( D2O ) এবং রিফাইন্ড ইউরেনিয়াম ফর দেয়ার ফার্স্ট এটমিক এক্সপ্লোশান।
উত্তর কোরিয়া নিয়ে আমেরিকা ঠিক কি করতে চাইছে এ বিষয়টা ভারতের কাছে পুরোপুরি স্পষ্ট হতে হবে। আপনি জানেন, এ যুদ্ধে ভারত ঘেরাটোপে পরে যেতে পারে…… আমেরিকা এবং ভারতকে একই ট্রেনের অংশ হতে হবে। আশা করি বুঝেছেন…..
যুক্তরাষ্ট্র :
থ্যাংক ইউ মি এ্যাম্বাসেডর ……… আই হোপ, উই উইল বি এবল টু মেইক এ ট্রেন অব সেম ট্র‍্যাক এন্ড ইট কুড বি ইউএস ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ টিল দ্যা লাস্ট বুলেট । হা হা হা হা…….. ইউ এস নোজ ইট ওয়েল হোয়াট ইনডিয়া ইজ সার্চিং ইন দ্যা হোল বে অব বেংগল। হোয়াই ইন্ডিয়া মেইড ইলেক্ট্রিফায়েড বর্ডারস এরাউন্ড দ্যা ইন্ডিপেনডেন্ট বাংলাদেশ। উই নো হাউ এন্ড এভরি বাংলাদেশী পিপল অর পলিটিশিয়ান্স, হোয়ার এন্ড হাউ কিল্ড, হাউ মাচ কিডন্যাপড এন্ড হাউ মাচ ডাম্পড ইন ডিফ্রেন্ট রিভারস অব সো কল্ড বাংলাদেশ। উই নো হু আর কন্ট্রোলিং বাংলাদেশী সিভিল এডমিনিস্ট্রেশনস এন্ড ইভেন হায়ার কোর্টস….. ইটস ওকে মাই ফ্রেন্ড। এজ এন একজাম্পল অব আওয়ার ফ্রেন্ডশিপ উই গিফটেড এ সো কল্ড গভর্নমেন্ট ইন বাংলাদেশ হু উইল বি লিড এন্ড গাইডেড বাই ইন্ডিয়া। আই হোপ, ইন্ডিয়া হ্যাজ এটলিস্ট এ সিংগেল পারসন হু ক্যান রিমেম্বার দ্যা ম্যাসাকার ইন বাংলাদেশী ক্যাপিটেল ঢাকা এন্ড অল ওয়াজ ডান ফর ইন্ডিয়ান ডিমান্ড………….
* এটি সম্পুর্নই একটি কাল্পনিক কথোপকথন। এর সাথে বাস্তবতা যায় না।
২৫/০৮/১৭ ইং

লেখক: রাজনৈতিক, চিকিৎসক
কবিতালয়,
গোমতীর চর,
কুমিল্লা।