চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের শুদ্ধাচার পুরস্কার হাইমচরের কৃতি সন্তান রাহে জান্নাত

আপডেট: জুন ২৪, ২০২১
0

চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের চারজন কর্মকর্তা শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দুপুরে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে তাদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ।

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা গোপনীয় শাখার কর্মকর্তা ও হাইমচর উপজেলা উওর আলগী গ্রামের মরহুম ওয়ালী উল্ল্যাহ মিয়াজীর জ্যেষ্ঠ কন্যা রাহে জান্নাত। তিনি চাঁদপুর সরকারী কলেজ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী।

তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক তার আইডি থেকে স্ট্যাটাস লিখেন, “আমি উপজেলা পর্যায়ে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পুরস্কারে ভূষিত হয়েছি। সবার প্রথমে আল্লাহর কাছে অনেক শুকরিয়া আদায় করছি, আমার বাবা ও মায়ের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যে আমার এই সফলতা, অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি মাননীয় জেলা প্রশাসক জনাব অঞ্জনা খান মজলিস স্যারের প্রতি। একইসাথে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান স্যারসহ সকল অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক স্যারদের প্রতি। অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা আমার প্রিয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, চাঁদপুর সদর, জনাব সানজিদা শাহনাজ স্যারের প্রতি।এই প্রাপ্তিতে স্যারের অনেক বেশি অবদান ।সকল সহকর্মীদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা রইল।

চাকুরী জীবনের প্রাপ্ত এই অসামান্য পুরষ্কার আমাকে ভালো কাজে উৎসাহিত করবে এবং সামনের দিনগুলোতে আরো বেশি আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে প্রেরণা যোগাবে।

চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুজন এবং উপজেলা প্রশাসনের দুজনকে এবারের শুদ্ধাচার পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এরা হলেন- চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সামিউল ইসলাম, উচ্চমান সহকারী মো. সালাউদ্দিন আহমেদ, চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ ও রাহে জান্নাত ।

জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের হাতে ক্রেস্ট এবং অন্যান্য পুরস্কার তুলে দিয়েছেন।

এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) দাউদ হোসেন চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক (আইসিটি) ইমতিয়াজ হোসেন ও জেলা-উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।