অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন ও নগরবাসির আগামী ৫
বছরের হোল্ডিং ট্যাক্র মওকুফ করার প্রতিশ্রুতি
গাজীপুরে চর দখলের ন্যায় মেয়রের
চেয়ার দখলের আয়োজন চলছে
— রনি সরকার
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুরঃ
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী জায়েদা খাতুন মঙ্গলবার ইশতেহার ঘোষণা করে বলেন, আমি নির্বাচিত হলে আমার ছেলে সাবেক মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলমের সকল পরিকল্পনা ও তার প্রণিত মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী তার সকল অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করবো।’ তিনি সকল সাধারণ মানুষের বাড়ি ঘরের আগামী ৫ বছরের হোল্ডিং ট্যাক্র মওকুফ করারও প্রতিশ্রুতি দেন।
মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয় ছয়দানা মালেকের বাড়ির নিজ বাসভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ৯ দফার ইশতেহারে ৬০টি উপদফায় বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন জায়েদা। তিনি নারী উদ্যোক্তাদের বিনা সুদে ঋণ, আউটার রিং রোড নির্মাণ, পর্যাপ্ত সংযোগ ব্রিজ নির্মাণ, যাতায়াতের একাধিক বিকল্প রাস্তা তৈরি, গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে ফ্লাইওভার, ইউপাশ, ইউলুপ নির্মাণ, নিরাপদ সড়ক ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য ফুট ওভার, জেব্রা ক্রসিং নির্মাণ, বজর্য ব্যবস্থাপনার স্থায়ী সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণাকালে তার ছেলে আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কৃত সাবেক মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
তিনি ইশতেহারে উল্লেখ করেন, হোল্ডিং অনুযায়ী বিভিন্ন সেবা ডিজিটালাইজড করার লক্ষ্যে ডিজিটাল হোল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়ন করা হবে এবং স্মার্ট হোল্ডিং কার্ড প্রদান করা হবে। এতে করে নাগরিকগণ অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদান করতে পারবেন। যেইদিন আবেদন করা হবে সেই দিনই ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়নের জন্য ই-ট্রেড লাইসেন্স চালু করা হবে। এতে করে নাগরিকগণ অনলাইনে লাইসেন্সের আবেদন এবং নবায়ন করতে পারবেন।
সিটির বিভিন্ন উন্নয়ন নিয়ে ইশতেহারে উল্লেখ করেন, আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের পরিকল্পনা ও তার প্রণীত মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী রাস্তাঘাট, ড্রেনেজ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হবে। সিটি করপোরেশনের ৫৭টি ওয়ার্ডে রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রয়োজন অনুযায়ী এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিক-নির্দেশনা অনুযায়ী দীর্ঘমেয়াদী চলাচল উপযোগী রাস্তা নির্মাণ করব। সিটি করপোরেশন এলাকা রাজেন্দ্রপুর থেকে শুরু করে টঙ্গী হয়ে আশুলিয়া, কোনাবাড়ি, কাশিমপুর কাউলতিয়াকে সংযুক্ত করে আউটার রিং রোড নির্মাণ ও দ্রুত সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত সংযোগ ব্রিজ নির্মাণ করে যাতায়াতের একাধিক বিকল্প রাস্তা তৈরি, গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে পর্যাপ্ত ফ্লাইওভার, ইউপাশ, ইউলুপ নির্মাণ, নিরাপদ সড়ক ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য ফুট ওভার, জেব্রা ক্রসিং নির্মাণ ও সরকারের অন্যান্য দপ্তরের সাথে সমন্বয় করে যানজট সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা হবে। এছাড়াও অত্যাধুনিক যাত্রী ছাউনি নির্মাণ, বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থার পাশাপাশি নগরীতে চলাচলের জন্য অত্যাধুনিক চক্রাকার এসি বাস সার্ভিস চালু করা হবে যাতে নগরবাসী সহজে ও নিরাপদে চলাচল করতে পারে। সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন সড়কের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে নামকরণ করা হবে।
সিটি করপোরেশনের সেবা সহজ করার জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার চালু করা হবে। সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন নাগরিক সেবা যেমন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন, চারিত্রিক সনদ, প্রত্যয়নপত্র ডিজিটালাইজড করা হবে, যাতে করে নাগরিকগণ ঘরে বসে অনলাইনেই এই সব সেবা পাবে। এছাড়াও সার্বক্ষণিক সাধারণ জনগণের সাথে যোগাযোগ সহজতর করতে “কল টু মেয়র” অ্যাপস চালু করা হবে। শিল্পকারখানার মালিকদের ট্যাক্সের হার এক শতাংশ করবেন। বজর্য ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক পরিবর্তন আনা হবে। ওয়ার্ড ভিত্তিক জমি অধিগ্রহণ করে ডাম্পিং গ্রাউন্ড স্থাপন করা হবে। বজর্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে গার্বেজ ডিস্পোজাল পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে। প্রতি ওয়ার্ডে সোলার এলইডি স্থাপন, প্রতি রাস্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন, রাতের নিরাপত্তার জন্য ওয়ার্ড ভিক্তিক নাইট গার্ড নিয়োগ দেয়া হবে। মহানগরবাসীর স্বাস্থ্য সেবার জন্য নগরীতে অত্যাধুনিক ৪টি স্পেশালাইজড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, এছাড়াও ৫৭ টি ওয়ার্ডে সিটি করপোরেশন কর্তৃক পরিচালিত মিনি কমিউনিটি ক্লিনিক-হসপিটাল স্থাপন করা হবে। এতে করে নগরবাসী হাতের নাগালে সু-চিকিৎসা পাবে। ছোট খাটো রোগের চিকিৎসার জন্য ওয়ার্ড ভিত্তিক ফ্যামিলি ডাক্তার এবং হোমিও ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হবে।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জোন-ওয়ার্ড ভিত্তিক মডেল মসজিদ তৈরি করে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও ইসলামিক পাঠাগার চালু করা হবে। সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত সকল মসজিদের ইমাম, খতিবগণকে মাসিক সম্মানি ভাতা প্রদান করা হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন কবরস্থান নির্মাণ করা হবে। মহিলাদের নামায জামাতের সাথে আদায় এবং ধর্ম-কর্ম পালনের জন্য বিশেষায়িত মসজিদ নির্মাণ করা হবে। বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে এবং তবলিগ জামাতের সকল মুরব্বিদের সাথে পরামর্শক্রমে বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের অবকাঠামতগত উন্নয়নের জন্য মাস্টারপ্ল্যান করে কাজ করা হবে। অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের ধর্মীয় উপাসানালয় সংস্কার ও প্রতিস্থাপনে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহন করে কাজ করার কথা বলেন।
সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের বিনা বেতনে অধ্যয়নের সুযোগের পাশাপাশি বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কিন্ডার গার্টেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সিটি কর্পোরেশন থেকে বিশেষ ভাতা দেয়া হবে। নারীদের স্বাবলম্ভী করতে তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নারীদের কাজের সুযোগ তৈরির পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে বিনাসুদে ঋণের ব্যবস্থা করে দিবেন। প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ, ইনডোর প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আধুনিক কনভেনশন সেন্টার, অডিটোরিয়াম, আধুনিক পার্কিংসহ সিটি কর্পোরেশন অত্যাধুনিক বহুতল মার্কেট নির্মাণ করা হবে।
সিটি করপোরেশন এলাকায় কর্মরত শ্রমিকদের তথ্য নিয়ে ডিজিটাল ডাটাবেইজ প্রণয়ণ করা হবে। এতে শ্রমিকদের বিস্তারিত তথ্য লিপিবদ্ধ করে তাদের সুচিকিৎসার জন্য সিটি করপোরেশন এর নিজস্ব ব্যাবস্থাপনায় বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন করা হবে, সেখানে নামমাত্র মুল্যে শ্রমিকদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা হবে।
অসহায় ও কর্মহীন শ্রমিকদের বিশেষ প্রনোদনা সহায়তা, কর্মজীবি মায়েদের সন্তানদের দেখাশুনা, কর্মজীবি নারীদের স্বল্প খরচে থাকার সুবিধা ডে-কেয়ার ও হোস্টেলের ব্যবস্থা করা হবে।
মাদক ও সন্ত্রাসের নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, সড়ক মহাসড়কে চাঁদাবাজী বন্ধ, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন, ওয়ার্ড ভিক্তিক সন্ত্রাসবিরোধী নাগরিক কমিটি গঠন, নগরের বস্তিবাসীদের জন্য বহুতল ভবনে স্টুডিও এ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণ করে তাদের পূনর্বাসন, বয়স্ক ও অসহায় পূনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন, সিটি করপোরেশনে কর্মরত সবার জবাবদিহিতার মাধ্যমে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন, ক্লিন সিটি ও গ্রিন সিটি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপন, বেকারদের জন্য পার্টটাইম কাজের সুযোগ দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন।
গাসিক নির্বাচনে ১৯ দফা ইশতেহার ঘোষণা
স্বতন্ত্র প্রার্থী রনি সরকারের
গাজীপুর মহানগরকে একটি পরিচ্ছন্ন সবুজ নগরী গড়ার প্রত্যয়ে ১৯ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন হাতি প্রতীকে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম রনি। মঙ্গলবার সকালে টঙ্গী স্টেশন রোডের বাসভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি এ ইশতেশার ঘোষণা করেন। এসময় রনি সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা ব্যক্ত করে বলেন, গাজীপুরে নির্বাচন নয়, চর দখলের মত মেয়রের চেয়ার দখলের নানা আয়োজন চলছে। গাসিকের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মেয়রের চেয়ার নিয়ে টানাটানি চলছে মন্তব্য করে রনি বলেন, এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে বিএনপি বা বিরোধী দলগুলো যে অভিযোগ করে আসছিলো আমি এখন এর বাস্তব প্রমাণ পাচ্ছি। নির্বাচন কমিশন শুধুই কথার ফুলঝুরি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, এটিও সরকারের আজ্ঞাবহ একটি নির্বাচন কমিশন।’
রনি সরকার আরো বলেন, ‘মাত্র দশ বছর বয়সী এই শিশু সিটি করপোরেশনের গত দু’টি পরিষদ কিভাবে দায়িত্ব পালন করেছে তা সকলেই অবগত আছেন। গাসিকের প্রথম নির্বাচনে সাবেক মন্ত্রী অধ্যাপক এম এ মান্নানকে বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত করেছিলেন নগরবাসী। কিন্তু জনরায়কে অসম্মান করে ষড়যন্ত্রমূলক সাজানো মিথ্যা মামলায় তাকে দীর্ঘ দিন কারাঅন্তরালে রেখে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হয়। ফলে উন্নয়ন বঞ্চিত হন গাজীপুরবাসী।’ তিনি বলেন, ‘একইভাবে সরকারি দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের ক্ষমতা ও স্বার্থের দ্বন্দ্বে দ্বিতীয় পরিষদের মেয়রও তার দায়িত্বকাল অতিবাহিত করতে পারেননি। তদুপরি গত ৫ বছর সিটি করপোরেশনে কী পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে তা এখন তাদের (আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ) মুখ থেকেই উচ্চারিত হচ্ছে। রনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শত শত কোটি টাকার এই দুর্নীতির ভাগীদার ছিলেন তারা সকলেই। তাদের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব শুরু না হলে হয়তো আমরা কেউ আজ এ দুর্নীতির চিত্র জানতেই পারতাম না এবং থলের বিড়ালও বেরিয়ে আসতো না।’
রনি সরকার দুর্নীতি ও হিংসা-বিদ্বেষমুক্ত একটি সুন্দর ভবিষ্যত প্রজন্ম উপহার দেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সকল নাগরিকের নাগরিকসেবা সহজ ও জনবান্ধব করবো, শিল্পবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলবো, বিকল্প রাস্তা সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন ঘটিয়ে ঢাকা-গাজীপুর যানজটমুক্ত যাতায়াতের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবো, নগরীর পূর্ব-পশ্চিমমুখী দুটি রাস্তা নির্মাণ করা হবে, রেলক্রসিংগুলোতে ওভারপাস নির্মাণ করা হবে, আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত স্কুল-কলেজ গড়ে তুলা হবে, সুস্থ বিনোদন ও খেলাধূলার জন্য খেলার মাঠ নির্মাণ/উন্নয়ন করা হবে, পাখপাখালির নির্ধারিত অভয়ারণ্য গড়ে তুলবো, নাওজোর-কাশিমপুর-জিরানী ও গাজীপুর টু পূবাইল রোড এর কাজ দ্রুত শেষ করবো, টঙ্গী শিল্প এলাকার রাস্তাগুলো দখলমুক্ত করে উভয়পাশে সবুজের সমারোহ ঘটাবো, নগরীর খালগুলো দখল-দূষণমুক্ত করা হবে, নাগরিকরা ট্যাক্সের ভারে যাতে জর্জরিত না হন সেদিকে খেয়াল রেখে সহনীয় ট্যাক্র নির্ধারণ করা হবে, ওয়ার্ড ভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে পরিকল্পিত টেকসই উন্নয়ন ঘটাবো হবে, নগরীর টেকসই উন্নয়নের জন্য শত বছর মেয়াদী মাস্টারপ্ল্যান প্রস্তুত করা হবে, পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষায় যাবতীয় প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, গাজীপুর নগরীকে পলিথিনমুক্ত ঘোষণা করা হবে, আধুনিক বজর্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলা হবে, বায়ু ও পানি দূষণ সর্বনিম্ম মাত্রায় নামিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জলাবদ্ধতা দূরীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, সু-পরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে এবং মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজিংমুক্ত নগরী গড়ে তুলা হবে।
রনি সরকার বলেন, ‘আমি বয়সে তরুণ। আমি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী। ভোট আপনাদের শ্রেষ্ঠ আমানত। যদি আমাকে আপনাদের যোগ্য মনে হয়, আগামী ২৫ মে ভোটের মাধ্যমে আপনাদের আমানতের সেরা বিনিয়োগ করুণ। কথা দিচ্ছি, আমি আপনাদের পাশে সেবক হয়ে থাকবো।
###
মো. রেজাউল বারী বাবুল
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর।
২৩.০৫.২০২৩ ইং