ফ্লোরিডায় ধ্বসে পড়া ভবনে নিখোঁজ এখনও নিখোঁজ ১৫৬ জন রয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ সংবাদ জানিয়েছে। শনিবার ফ্লোরিডার বিল্ডিংয়ের ধসে মৃতের সংখ্যা পাঁচ জনে দাঁড়িয়েছে উদ্ধারকর্মীরা পদ্ধতিগতভাবে দেড় শতাধিক নিখোঁজ বাসিন্দার সন্ধান করেছেন, অগ্নিনির্বাপক কর্মীরা পাহাড়ে ধূমপায়ী আগুনের সাথে লড়াই করেছে।
মিয়ামি-ডেড কাউন্টির মেয়র ড্যানিয়েলা লেভাইন কাভা সন্ধ্যায় এক সংবাদ ব্রিফিংয়ের সময় বলেছিলেন, মিয়ামির নিকটবর্তী উপকূলীয় শহর সার্ফসাইডে সন্ধান ও উদ্ধারকারী দলগুলি এক ব্যক্তির সন্ধান পেয়েছিল।
“আমাদের শীর্ষস্থানীয় অগ্রাধিকার অনুসন্ধান এবং উদ্ধার এবং আমাদের পক্ষে সম্ভব যে কোনও জীবন রক্ষা করা অব্যাহত রয়েছে,” লেভাইন কাভা বলেছিলেন।
তিনি বলেছিলেন, অনুসন্ধানের তদন্তে কিছু মানবিক দেহাবশেষ প্রকাশ পেয়েছে এবং অন্য তিনজন ক্ষতিগ্রস্থকে সনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অবহিত করা হয়েছে।
সদ্য প্রকাশিত 2018 এর একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বৃহস্পতিবার সতর্কবাণী ছাড়াই বেশিরভাগ বাসিন্দা ঘুমিয়ে যাওয়ার তিন বছর আগে একটি ইঞ্জিনিয়ার 12-তলা সমুদ্রস্রোতের কনডোমিনিয়ামের আন্ডারগ্রাউন্ড পার্কিং গ্যারেজে পুল ডেকের নীচে বড় কাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি এবং “কংক্রিটের অবনতির” প্রমাণ পেয়েছিলেন। ।
কর্মকর্তারা বলেছেন যে তারা এখনও আশ্রয় নিয়েছেন যে 156 জন লোকের হিসাববিহীনদের মধ্যে কেউ কেউ বেঁচে থাকতে পারে। দমকলের নিচে দমকলের আগুন এবং ধোঁয়ায় ফায়ার ফাইটাররা অগ্রগতি সাধন করে, উদ্ধারকারীদের কম সীমাবদ্ধতার সাথে অনুসন্ধান করতে দেয়, কর্মকর্তারা বলেছিলেন।
কুকুর, ইনফ্রারেড স্ক্যানিং এবং ভারী সরঞ্জামের সাহায্যে উদ্ধারকারীরা আশা করছেন যে ধ্বংসাবশেষে যে বায়ু পকেট তৈরি হয়েছিল তা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।
“এখন সবচেয়ে বড় বিষয় আশা,” ফায়ার চিফ অ্যালান কমিনস্কি বলেছেন। “এটিই আমাদের চালিত করছে It’s এটি একটি অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতি” ”
নগর আধিকারিকদের দ্বারা প্রকাশিত ইঞ্জিনিয়ারের ২০১৮ প্রতিবেদনটি কনডমিনিয়াম বোর্ডের জন্য এ বছরের চলতি বছরের একটি বৃহত মেরামত প্রকল্পের প্রস্তুতির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে ইটি (0530 জিএমটি) প্রতিবেদনে বর্ণিত ক্ষতিটি কোনওভাবেই ভবন ধসের সাথে যুক্ত ছিল কিনা তা তাৎক্ষণিকভাবে পরিষ্কার হয়ে যায়নি।
