ব্যস্ততম ক্লাব পাড়া এখনো মৃতপুরী

আপডেট: ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২১
0

ব্যস্ততম ক্লাব পাড়া এখনো মৃতপুরী। নেই কোনো কোলাহল; নেই মানুষের জটলা। অথচ এক সময় রাত যতো গভীর হতো ততোই সরব হয়ে উঠতো এই এলাকা। আশপাশের কিছু মানুষ জানালেন এখন আর জুয়া চলে নাতো, তাই!
২০১৯ সালের শেষের দিকে রাজধানীর ক্লাবগুলোতে ব্যাপক অভিযান পরিচালিত হয়। বিশেষ করে যেসব ক্লাবে ক্যাসিনো পরিচালিত হতো।

তালিকা ধরে ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহনীর সদস্যরা ওসব ক্লাবে অভিযান চালায় এবং ক্লাবগুলোর শীর্ষ ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হয়। এক পর্যায়ে যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাট এবং খালিদ মাহমুদকেও গ্রেফতার করা হয়। ঐসব ক্লাবে প্রতিরাতে জুয়া খেলতে আসতেন হাজার হাজার মানুষ। তাদের অনেকেই নি:স্ব হয়ে বাসায় ফিরতেন সকালে। কোটি কোটি টাকার খেলা হতো প্রতিরাতে।

আইনশৃঙ্খলা বাহনীর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরুর পরই ক্লাব পাড়া যেনো নিরব হয়ে পড়ে। সেথেকেই ক্লাবপাড়া যেন মৃতপুরী। গতরাত সাড়ে ১০ টায় ক্লাব পাড়ায় গিয়ে দেখা যায় অধিকাংশ ক্লাবের প্রধান ফটকে তালা ঝুলছে। আশপাশের চায়ের দোকানগুলোও বন্ধ। দু’একটি ক্লাবের ভেতর লাইট জ্বললেও ভেতরে অবস্থান করছেন ক্লাবের স্টাফরা। বাইরের কোনো লোক ঢুকতে দেয়া হয় না।

ব্যাস্ততম ক্লাব পাড়া এখনো মৃতপুরী। নেই কোনো কোলাহল; নেই মানুষের জটলা। অথচ এক সময় রাত যতো গভীর হতো ততোই সরব হয়ে উঠতো এই এলাকা। আশপাশের কিছু মানুষ জানালেন এখন আর জুয়া চলে নাতো, তাই!
২০১৯ সালের শেষের দিকে রাজধানীর ক্লাবগুলোতে ব্যাপক অভিযান পরিচালিত হয়। বিশেষ করে যেসব ক্লাবে ক্যাসিনো পরিচালিত হতো।

তালিকা ধরে ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহনীর সদস্যরা ওসব ক্লাবে অভিযান চালায় এবং ক্লাবগুলোর শীর্ষ ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হয়। এক পর্যায়ে যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাট এবং খালিদ মাহমুদকেও গ্রেফতার করা হয়। ঐসব ক্লাবে প্রতিরাতে জুয়া খেলতে আসতেন হাজার হাজার মানুষ। তাদের অনেকেই নি:স্ব হয়ে বাসায় ফিরতেন সকালে। কোটি কোটি টাকার খেলা হতো প্রতিরাতে।

আইনশৃঙ্খলা বাহনীর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরুর পরই ক্লাব পাড়া যেনো নিরব হয়ে পড়ে। সেথেকেই ক্লাবপাড়া যেন মৃতপুরী। গতরাত সাড়ে ১০ টায় ক্লাব পাড়ায় গিয়ে দেখা যায় অধিকাংশ ক্লাবের প্রধান ফটকে তালা ঝুলছে। আশপাশের চায়ের দোকানগুলোও বন্ধ। দু’একটি ক্লাবের ভেতর লাইট জ্বললেও ভেতরে অবস্থান করছেন ক্লাবের স্টাফরা।

বাইরের কোনো লোক ঢুকতে দেয়া হয় না। ওই এলাকার আশপাশের রাস্তাঘাটেও কোনো মানুষ নেই। দু’একজন পথচারীকে দেখা গেলেও তারা অন্য কোনো এলাকার। সিদ্দিকুর রহমান নামের এক পথচারী বলেন, তিনি থাকেন টিএন্ডটি কলোনী এলাকায়। কাজ করেন ফকিরাপুলের একটি প্রেসে। ক্লাব পাড়ার ভেতর দিয়েই তাকে প্রতিরাতে যেতে হয়।

তিনি বলেন, ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই এলাকার বেশকিছু ক্লাবে অভিযানের পর থেকই ক্লাব পাড়া নিরব হয়ে পড়ে। আর ওই এলাকা সরব হয়নি। সিদ্দিকুর বলেন, মাঝে মধ্যে রাতে ফিরতে এই এলাকা দিয়ে ভয় লাগে। একেবারে জনমানবশূন্য। অথচ এই এলাকার ধরন ছিলো রাত যতো গভীর হতো এলাকাটি ততোই সরব হয়ে উঠতো।