শহীদ জিয়ার রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ করছেন এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিএনপি নেতারা

আপডেট: ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২১
0

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকার) সভায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে স্বাধীনতার পর রাষ্ট্রীয়ভাবে দেওয়া ‘বীর উত্তম’ খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিএনপি নেতারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে এক বিবৃতি দিয়েছেন ।

বিবৃতিতে উল্লেখ করেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুধুমাত্র একজন খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাই নয় তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, একজন সেক্টর কমান্ডার, জেট ফোর্সের প্রতিষ্ঠাতা,সাবেক সেনা প্রধান এবং বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি। বাংলাদেশের বহুদলীয় গনতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশকে একটি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে মাত্র চার বছরে স্বনির্ভর বাংলাদেশে রুপান্তরিত করেছেন।

শহীদ জিয়ার জনপ্রিয়তা পাহাড় সমান। জিয়াউর রহমান আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের নাম সহ অসংখ্য নাম তারা পরিবর্তন করেছে। ইতিহাস বিকৃত করে স্বাধীনতার ঘোষক থেকে বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্র করে ব্যার্থ হয়েছে। বাংলাদেশের জনগন বর্তমান সরকারের এই সমস্ত কার্যক্রম ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেছেন।

স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের প্রাককালে স্বাধীনতার সুর্ষ সৈনিকদের সাথে এই প্রহসন ও তামাশা হাসিনা সরকারের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ।

সরকার শহীদ জিয়ার খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসলে দেশে ও বহিঃবিশ্বে একযোগে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের নেতৃবৃন্দ ঘোষণা করেছেন।

বিবৃতিকারী নেতৃবৃন্দ: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় স্বাধীনতার সুর্বন জয়ন্তী উদযাপন সমন্বয় কমিটির আহবায়ক ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল; মালেশিয়া বিএনপির সভাপতি ও স্বাধীনতার সুর্বন জয়ন্তী উদযাপন এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় সমন্বয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার বাদলুর রহমান খান বাদল, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মালেশিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন; আলহাজ্ব নূরে আলম (জাপান);

শামসুর রাহমান ফিলিপ (সিঙ্গাপুর); মোহাম্মদ রাশেদুল হক (অস্ট্রেলিয়া); এম জামান সজল (দক্ষিন কোরিয়া); আজিজ উদ্দিন আহমেদ মামুন (নিউজিল্যান্ড); মো: শহীদুল ইসলাম নান্নু (জাপান); মনিরুল হক জর্জ (অস্ট্রেলিয়া); কাজী এনামুল হক (জাপান); দেলোয়ার হোসেন (অস্ট্রেলিয়া); মোশাররফ হোসেন (হংকং);

নাসের উদ্দিন (মালদ্বীপ); মীর রেজাউল করিম রেজা (জাপান); মোহাম্মদ কামরুল (সিঙ্গাপুর); হসিবুল করিম হাসিব (দক্ষিন কোরিয়া); মাহবুব আলম শাহ (মালেশিয়া); সৈয়দ জাকিরুল আলম (মালেশিয়া); মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন মিঠু (জাপান); এমদাদুল ইসলাম মনি (জাপান); আশরাফুর রহমান খান রবিন (সিঙ্গাপুর); হায়দার আলী (অস্ট্রেলিয়া); অ্যাডভোকেট নাসির উল্লাহ (অস্ট্রেলিয়া); সাখাওয়াত হোসেন রনো (নিউজিল্যান্ড); ইমরান হোসেন তালুকদার (মালদ্বীপ); দেওয়ান সাইফুল আলম মাসুদ (হংকং); এম জে আলম (মালেশিয়া); আব্দুল জলিল লিটন (মালেশিয়া); মোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ (অস্ট্রেলিয়া); ইঞ্জিনিয়ার সোহেল মাহমুদ ইকবাল (অস্ট্রেলিয়া);

মোঃ মনির হোসাইন (দক্ষিন কোরিয়া); মোফাজ্জল হোসেন (নিউজিল্যান্ড); আবু সায়েম আজাদ (সিঙ্গাপুর); মোঃ সম্রাট হাওলাদার রাজু (দক্ষিন কোরিয়া); জাহাঙ্গীর আলম খান (মালেশিয়া); হাবিবুর রহমান রতন (মালেশিয়া); মেহেদী হাসান খান চৌধুরী (নিউজিল্যান্ড); জিয়া উদ্দিন (সিঙ্গাপুর); ইমন রহমান (দক্ষিন কোরিয়া); খাইরুল ইসলাম নিজামী (হংকং); মোঃ খলিলুর রহমান (মালদ্বীপ); মুন্নি চৌধুরী মেধা (অস্ট্রেলিয়া); মাছিয়ামা মুনা ইব্রাহিম (জাপান); কানিজ ফাতেমা লিমা (নিউজিল্যান্ড)।