ভারতের উদ্দেশে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমি ভারতকে বলব, আপনারা বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ রেখেছেন, এটা অব্যাহত রাখেন। সব মিলিয়ে কিছু দিন পর টের পাবেন কত ধানে কত চাল-আপনাদের অর্থনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।’
বুধবার জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় অবৈধ ভারতীয় নাগরিকদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান গয়েশ্বর।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে কয়েক লাখ ভারতীয় নাগরিক বৈধ-অবৈধ উপায়ে চাকরি-ব্যবসা করছে। অবৈধদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যবস্থা নেবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিএনপির আন্দোলনের কথা স্বীকার করে না বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলন শেষ হয়নি; মাত্র সরকার পরিবর্তন হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্য আবার আমাদের মাঠে নামতে হতে পারে, এ জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
কারণ, বিদেশি চক্রের চেয়ে দেশীয় চক্র এখন বেশি ষড়যন্ত্র করছে।’
বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার ১৬ বছরের আন্দোলন হাইজ্যাক হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের আন্দোলনের কথা স্বীকার করে না। তারা শুধু ৫-৬ জনের কথা বলেন, শুধু জুলাই আন্দোলনের কথা বলেন। তাহলে বাকিরা কোথায়?’
তবে এই সরকার ব্যর্থ হলে সবচেয়ে বেশি কষ্ট ভোগ করতে হবে বিএনপিকে-এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের ফল সবাই ভোগ করতে পারে না, কতিপয় কয়েকজন তা ভোগ করে।
অন্তবর্তী সরকারের কেউ কেউ বিএনপির চেয়ে অন্য একটি দলকে বেশি প্রধান্য দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর ধরলাম শেখ হাসিনাকে এক্সিট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের হারুনরা কিভাবে পালিয়ে গেল? তাদের তো প্রচুর অবৈধ টাকা ছিল। আমার জানা মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকে এসব টাকা জমা পড়েনি। কারা আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের দেশ থেকে পালাতে সহযোগিতা করেছে?’
বুধবার জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় অবৈধ ভারতীয় নাগরিকদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান গয়েশ্বর।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে কয়েক লাখ ভারতীয় নাগরিক বৈধ-অবৈধ উপায়ে চাকরি-ব্যবসা করছে। অবৈধদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যবস্থা নেবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিএনপির আন্দোলনের কথা স্বীকার করে না বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলন শেষ হয়নি; মাত্র সরকার পরিবর্তন হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্য আবার আমাদের মাঠে নামতে হতে পারে, এ জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
কারণ, বিদেশি চক্রের চেয়ে দেশীয় চক্র এখন বেশি ষড়যন্ত্র করছে।’
বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার ১৬ বছরের আন্দোলন হাইজ্যাক হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের আন্দোলনের কথা স্বীকার করে না। তারা শুধু ৫-৬ জনের কথা বলেন, শুধু জুলাই আন্দোলনের কথা বলেন। তাহলে বাকিরা কোথায়?’
তবে এই সরকার ব্যর্থ হলে সবচেয়ে বেশি কষ্ট ভোগ করতে হবে বিএনপিকে-এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের ফল সবাই ভোগ করতে পারে না, কতিপয় কয়েকজন তা ভোগ করে।
অন্তবর্তী সরকারের কেউ কেউ বিএনপির চেয়ে অন্য একটি দলকে বেশি প্রধান্য দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর ধরলাম শেখ হাসিনাকে এক্সিট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের হারুনরা কিভাবে পালিয়ে গেল? তাদের তো প্রচুর অবৈধ টাকা ছিল। আমার জানা মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকে এসব টাকা জমা পড়েনি। কারা আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের দেশ থেকে পালাতে সহযোগিতা করেছে?’