তিস্তা নদীর অববাহিকা উন্নয়নে চীন এখনও আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পায়নি। আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পেলে চীন তা উন্নয়নে সক্ষম কি না জানা যাবে। তবে এই নদীর পানির অধিকার বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা।সোমবার (১০ মে) ঢাকার কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠনের (ডিকাব) সদস্যদের সঙ্গে অনলাইনে বৈঠকে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এই মন্তব্য করেন।
চীনের রাষ্ট্রদূতের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিস্তা অববাহিকা
উন্নয়নে চীন বাংলাদেশে যে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, তার অগ্রগতি কী?
জবাবে লি জিমিং বলেন, এটা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে আমরা প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তাব পেয়েছি। তবে তা আনুষ্ঠানিক প্রকল্প প্রস্তাবনা নয়। কেননা এই প্রকল্প উন্নয়নের জন্য আমরা এখনও সম্ভাব্যতা (ফিজিবিলিটি) যাচাইবিষয়ক প্রতিবেদন পাইনি। ওই প্রতিবেদন পেলেই বলতে পারব যে, চীন এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম কি না।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, তিস্তা নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পেলেই চীন প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করবে। তবে এই নদীর পানির অধিকার বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা।