ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সকালে টেমিফস কীটনাশকের দ্বারা লার্ভি সাইডিং এবং বিকালে ম্যালাথিয়ন এর মাধ্যমে এডাটিসাইডিং।
বিশেষ কার্যকরী ব্যবস্থা হিসেবে বিভিন্ন বসাবাড়ির পানির মিটার বক্স ও জমে থাকা পানিতে নোভালিউরন ট্যাবলেট প্রয়োগ করা হচ্ছে যা তিন মাস পর্যন্ত মশার লার্ভা প্রতিরোধে কার্যকর থাকছে।
কিউলেক্স মশার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত নর্দমা ও জলাশয়ে ম্যালেরিয়া অয়েল-বি স্প্রে করা হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পেরেশনের আওতাধীন এলাকার শতভাগ ড্রেন, নালা, খাল ও জলাশয়ে গাপ্পি মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে।
সম্ভাব্য উৎসস্থল ও বাসাবাড়িতে মশার বিস্তার রোধে নিয়মিত নোটিশ প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও ডিএনসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা/ কারাদন্ড প্রদানের পাশাপাশি নিয়মিত মামলা রুজু করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক জরিপ প্রতিবেদন অনুযায়ী মশার প্রজননস্থলে বিশেষ মশক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
ডিএনসিসি “সবার ঢাকা” এ্যাপের মাধ্যমে প্রাপ্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে জিআইএস ম্যাপিং করা হচ্ছে ও সুনির্দিষ্ট স্থানে কীটনাশক প্রয়োগ, বর্জ্য অপসারণ এবং জলাশয়ের কচুরীপানা ও অন্যান্য আর্বজনা পরিস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
সম্মানিত নগরবাসীর সাচ্ছন্দ্য ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার নিমিত্তে সচেতনতামুলক প্রচার প্রচারনামুলক কার্যক্রম লিফলেট, স্টিকার, হ্যান্ডবিল ইত্যাদি বিতরণ করা হয়েছে।
