এ গ্লোবাল ট্রেন -৪ :‌ `নাক বোচা পিচ্চি শয়তানগুলো আরও কি কি আদায় করতে চাইবে কে জানে’

আপডেট: সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৩
0


ডা জাকারিয়া চৌধুরী :

মিসেস হিলারী রডহ্যাম ক্লিনটন তিন মিলিওন পপুলার ভোট বেশি পাবেন অথচ ঘটনার চাকা ঘুরবে ইজেলের বলা কথা অনুযায়ী – এটা কিভাবে সম্ভব ? ইজেল রোজের এ কথাটা এত আগে বলা যে, পৃথিবী সেরা এসপিউনাজ আকাশ ওয়াহিদ খুব অস্বস্তি বোধ করতে শুরু করেছে। এসপিওনাজ এজেন্ট’রা প্রয়োজনে গু-ও খায়। আকাশ তার খাবার পাতে গরম গরম ইলিশের ডিম ভাজা তুলে দিতে দেখছে একজন বাংগালী মেয়েকে। মেন্যু বলতে সাদা ভাত, ইলিশের ডিম, পোড়া মরিচ আর ইলিশ গলে বের হওয়া তেল।

‘গত বর্ষায় বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার পদ্মা নদীতে গোটা ত্রিশ ইলিশ ধরা পড়েছিল যাদের গড় ওজন ছিল ওভার ২.৪ কিলো। আমরা সেগুলোকে এখনো সতেজ রেখেছি। মি. আকাশ আপনি শুনে খুশি হবেন যে, রাজশাহী সহ আপনার স্বপ্নের আম বাগান গুলো বাংলাদেশের সীমানাতেই থাকছে। ভারতকে আমরা নিষেধ করে দেব বর্ডার কিলিং বন্ধ করতে, ফারাক্কা বাঁধ – যার কারনে পদ্মা প্রায়ই শুকিয়ে যায়, টোটালি গুড়িয়ে দেয়া হবে যেভাবেই হোক। আপনার কি মনে পড়ে, আপনার আম্মা যেসব মোরগ রান্না করতেন সব তার নিজের ঘরের পোষা ছিল তাই না মি আকাশ !! সেজন্য আমরা মেঘালয় থেকে বড় সাইজের কিছু পাহাড়ি মোরগ জোগাড় করেছিলাম আপনার জন্যে। আপনার আম্মা যেমন রান্নার ঠিক অর্ধেক সময় শেষ হয়ে এলেই মুরগি বাগাড় দিতেন, রান্না শেষে গরম গরম জিরা মেথীর টালা গুঁড়ো ছিটিয়ে দিতেন ঠিক সেভাবে আমরা রান্না করার চেষ্টা করেছি। একটু খেয়ে দেখুন আকাশ !! আমার ধারণা এর স্বাদ আপনার মা নিলুফা চৌধুরীর চেয়ে খারাপ হবে না।’- কথাগুলো এক নাগারে বলে গেলো খাবার পরিবেশনের দায়িত্বে থাকা মেয়েটি। এ সময় , আকাশ কি কয়েক মিলি সেকেন্ডের জন্যে নষ্টালজিক হয়ে গিয়েছিল? তাঁর মায়ে’র চেহারাটা যেন কেমন ছিল ? তারা তাকে বাংলাদেশের গল্প-ই বা এতো আগ্রহ ভরে শোনাচ্ছে কেন ? রাজশাহী কিংবা পদ্মা কি ?

মাত্র আড়াই ফুট দুরে কাচের ওপাশে বসে থাকা ফেডারেল ব্যাংক অব আমেরিকার প্রেসিডেন্ট মি ইজেল রোজের মুখে এক চিলতে হাসি উঠেই মিলিয়ে গেল। সে হাসিরও স্থায়িত্ব ছিল আড়াই সেকেন্ডেরও কম সময় ।

– বাংলায় পারদর্শী হয়ে উঠা ইজেল ভাবতেও পারেননি, তারা ইজেলকে কোন মেসেজ দেয়নি। চায়নিজ এসোপিওনাজ এজেন্ট ও টিম লিডার আকাশকেই ইজেলার নুনূর নিচে বসিয়ে দিয়েছে !! এটা কী আকাশ জানে !! খুব সম্ভবতঃ জানে না । চায়নীজরা তার প্রত্যাশা পুরন করতে এতোটা সহায়তা করবে !! ১৯৭১ সালেও পুঁজির বিনিময়ে এরা পাকিস্তান কিংবা বলা যায় ইয়াহিয়াকে খেয়ে দিয়েছিল। সেসব ইউএস সরকার পুরোপুরি জানুক বা না জানুক তাতে রোজের কিছু যায় আসে না। তারা করেছে জেনে কিংবা না জেনে সেটাও মেটার করে না । প্রশ্ন হচ্ছে, চায়নীজদের চাওয়ার বিনিময়ে যদি এ অঞ্চলে ইহুদিদের সুরক্ষিত দ্বিতীয় মাতৃভুমি ত্বত্ত্বকে সমর্থন করে তাহলে ত সোনায় সোহাগা। নাক বোচা পিচ্চি শয়তানগুলো আরও কি কি আদায় করতে চাইবে কে জানে ! এরা যা চায়, তার দশগুণ দেয়া হবে মনে মনে ভাবলেন মি রোজ !!

ইজেলের প্ল্যান খুবই সহজ সরল। মাটির তিনশ ফুট নিচে দশ ফুট পিউর স্টিলের ছাদ আর ভারী পাথর কংক্রিটে মোড়া হাজার পাচেক বাড়ি বানানো হবে বিভিন্ন এলাকায়। প্রতিটি বাড়ি হবে ইন্টার কানেক্টেড এবং স্বয়ংসম্পুর্ন। পানি থেকে শুরু করে জীবন ধারনের জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু চাইলেই এখানকার বাসিন্দারা যোগাড় করতে পারবেন নিমিষেই। সবার থাকবে অন্তত তিন ধরনের বিকল্প পাওয়ার সাপ্লাই। এক্সিট ওয়ে সাগরপথে। তাদের সীমানা অতিক্রম করার চিন্তাও করবে না কেউ। যেসব স্যাটেলাইট এই অঞ্চলে ঘোরাঘুরি করে সেটা আমেরিকার নাকি রাশিয়ান কিছু যায় আসে না তাতে। ইসরাইলি স্যাটেলাইট রড গুলো বানিয়েই রাখা হয়েছে অন্য স্যাটেলাইট ধ্বংস করতে। এরা আমেরিকা, রাশিয়া এবং ইসরাইলের স্যাটেলাইটে যুক্ত। এসব রড ছুড়ে মারার ঝুঁকি কেউ নেবে না। ইসরায়েল তাদের প্রয়োজনে দরকার হলে তাই করবে। আপনারা হয়ত জানেন না , মহাকাশ থেকে একটা সুঁই ছুড়ে ফেলা হলে, সেটা যদি পথেই জ্বলে পুড়ে নি:শেষ না হয়ে যায় তবে তা পারমাণবিক বিস্ফোরনের সমান শক্তি উৎপন্ন করে । নো মেটার, হোয়াট হেপেন্স নেক্সট !!

টিভি’তে এতক্ষন ইজরাইলী বর্বর কর্মকান্ডের উপর লাইভ প্রতিবেদন প্রচার হচ্ছিল। সেসব বদলে অন্য চ্যানেল চালু হলে দেখা গেল, মেন্দি এন সাফেন্দি নামক ইসরাইলি এক প্রানীর সাথে ভারতের আর এস এসের সংশ্লিষ্টতা আছে – এমন অভিযোগের বিষয়ে তাকে এক রিপোর্টার প্রশ্ন করলে তিনি সাফ জানিয়ে দেন যে, এই নামে কোন সঙ্গঠন আছে বলে তিনি জানেন না। তবে তিনি ভারত ভ্রমনে গিয়েছিলেন। মালানা ভিলেজ, মালানা ক্রিম তার খুবই প্রিয়। ইন্ডিয়ান লেডিরা তার কপালে ফোটা দিয়ে কিছু রিলেজিয়াস রিচ্যুয়াল পালন করেছে সম্ভবত যা তিনি বুঝতে পারেননি। পারলেও বাধা দিতেন না। এসব দোষের কিছু নয়। তাছাড়া কেরালার মেয়েরা এক রাতে এক মাসের ক্লান্তি দূর করে দেয়। তাঁর কথা শেষ হবার সাথে সাথে-ই হঠাৎ করে চ্যানেলটি থেকে বাংলায় লাইভ সম্প্রচার শুরু হলো। আরাকানের রোহিংগা নিধনের সাদামাটা তথ্য সম্প্রচার হচ্ছে। আকাশের চোখ ছানাবড়া করে দিল একটা মাত্র তথ্য। মগে’রা পরপর তিনবার বাংলাদেশে তাদের হেলিকপ্টার এমনভাবে উড়িয়েছে যেন, বাংলাদেশ কোন পরিত্যাক্ত শ্মশ্বান। এখানে যার যা ইচ্ছা করা সম্ভব। যেনো, এ অঞ্চল ছেড়ে মানুষ চলে গিয়েছে হাজার বছর আগেই। এখানে যতদিন লাশ দাহ করা হতো, ততদিন কিছু শিয়ালের আনাগোনা লক্ষ্য করা গেছে। সেসব শিয়ালও বিরক্ত হয়ে এই মহাশ্বশান ছেড়েছে মনে হয় সেই হাজার বছর আগে। অথচ স্বাধীন বাংলাদেশ, বাংলাদেশী মিলিটারি কিংবা সরকারের তরফ থেকে কোন বক্তব্য নেই, বার্মার এমন আগ্রাসী আচরনের বিরুদ্ধে টু শব্দটি নেই কারো । আকাশ জানে না, গত চল্লিশ মিনিটে তার চোখ অন্তত চারবার রক্তের মত লাল হয়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়েছে। গায়ের তাপমাত্রা বেড়েছে কমেছে। হাত মুষ্ঠিবদ্ধ হয়েছে, শক্ত হয়েছে চোয়াল, অজানা কোন ক্রোধে সে বিষ্ফোরিত। তবু স্বাভাবিক এবং সব কিছুতেই অনাগ্রহের সাদাসিধে ভাবটা সে ধরে রাখার চেষ্টা করল। সে একজন প্রফেশনাল। বাংলার এ সন্তান যত-ই প্রফেশনাল হোক না কেন, কিছুটা হলেও আবেগ বুকে রাখে। সে বুঝেনি, লাইভ এ সম্প্রচারটাও ছিল সাজানো। যে আবেগ তাঁর জন্যে কাল হলো সে-ই আবেগের বিষয়ে মি রোজ নিশ্চিত ছিলেন। ফুল প্রুফ প্রমান ছাড়া তিনি কিছু করেন না। তাঁর পিতাও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে খেলেননি ব্রিটিশরা তাঁর পায়ে পরে লুটোপুটি খাবার আগ পর্যন্ত। এমনকি ব্রিটিশ-ফরাসী শত বছরের যুদ্ধ ব্যায় দুই পক্ষকেই উচ্চ সুদে ঋণ দেন তার প্র-পিতামহ। বলা হয় , যুদ্ধটা বাধিয়েও দেন তিনিই….
Zakaria
Zakaria Chowdhury
এসব নাটকের একঘন্টা পরে কাউকে কিছু না বলে ইজেল রোজ জন ম্যাককেইনকে বগলে নিয়ে c-17 পরিবহন বিমানে চড়ে বসেন অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। সে সময় ইজরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মি রোজের পায়ে ধরতে বাকি রেখেছেন শুধুমাত্র তাদের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা আরেকটু বাড়িয়ে দিতে। চারটা এফ-১৬ বিমান তাদের পরিবহন বিমানটিকে ইসরাইলি বর্ডার পর্য্যন্ত পাহারা দিয়ে নিয়ে যাবে, আবদার বলতে এটুকু-ই। এর প্রেক্ষিতে ইজেল রোজ শুধু একটি কথাই বলে গেছেন – ‘তোদের মত ছাগলেরা আজকের ইজরায়েল সরকার পরিচালনা করবে বুঝতে পারলে, আমার বাবা মি ইজেল, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির অর্থের যোগানদার হয়ে ব্রিটিশ কামলাদের দিয়ে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার করতো না। মুসলমানদের দেহ, মন , ধন কিনতে আরও কম ডলার লাগে। আরেকটা কথা বলি, মন দিয়ে শুনো বেনিয়ামিন- কারা কারা নতুন ঠিকানায় মাইগ্রেট করবে তার তালিকা যথাসময়ে পাঠিয়ে দেব’। নেতানিয়াহু’র খুব ইচ্ছে হচ্ছিল নতুন ঠিকানা বিষয়টা কি জিজ্ঞেস করে। পরে মনে হল, বেঁচে থাকলে দশ বছর পরে সে এমনিতেই জানতে পারবে, বেঁচে না থাকলে তার জানার দরকার নেই। মি রোজ আজকে যা ভাবেন তাঁর বাস্তবায়ন করেন অন্তত দশ বছর পরে। আর আজকে যা বাস্তবায়ন করেন তাঁর কারন বিশ্বের প্রথম ব্যাক্তি হিসেবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী সামান্য বুঝতে পারেন তারও দশ বছর পরে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী সবচে আগে জেনেও চিন্তায় রোজের চেয়ে অন্তত কুড়ি বছর পিছিয়ে থাকেন। নেতানিয়াহু একে তাঁর নিয়তি হিসেবে বিশ্বাস করেন। ঈশ্বর তাঁর মাথায় ব্রেনের বদলে মরুর কিছু বালু ঢুকিয়ে দিয়েছেন বলেই তাঁর বিশ্বাস। মাঝে মাঝেই রাতে সেইসব বালুর নড়াচরা ইদানিং টের পান মি নেতানিয়াহু। একদিক দিয়ে ভালই হয়েছে। এত কিছু জানলে সে পাগল হয়ে যাবে। বালু’র ব্রেনে সব মেমরি থাকে না। এই লোক সাতদিন জেরুজালেমে থাকবে শুনেই সে অসুস্থ হয়ে পরেছিল।

বিমানে চড়ে বসার পর থেকে ইজেল রোজ চুপ আছেন। তিনি চুপ-ই থাকেন। খুব দরকার না হলে কারো সাথে কথা বলেন কদাচ। জন ম্যাককেইন জানেন না, এই বয়সে তাকে নিয়ে এভাবে কান ধরে কেন ঘুরাচ্ছেন মি ইজেল। বলার কিছু নেই। উনি যদি বলেন এইখানে বসে থাক, ম্যাককেইনকে তাই করতে হবে। নিয়তির ফেরে নেতানিয়াহু না হয় ভয়ে কথা বলতে পারেন না। জন ম্যাককেইন বুঝেন না নিয়তি কি জিনিস !! তিনি দেহরক্ষীর মত ইজেলের সাথে হাটছেন। ইজেলের চেয়ে বয়সে কম হওয়া স্বত্ত্বেও তিনি তার সাথে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। এইসব ভাবনা চিন্তা যখন চলছিল, ইজেল তখন একটা কাগজে টপ সিক্রেট কোনো তালিকা দেখছেন। ম্যাককেইন জানার জন্য চোখে চশমাটা হাতে নিয়েও আবার চেয়ারের সামনের টেবিলটাতে রেখে দিলেন, সাহসে কুলিয়ে উঠতে পারলেন না। চলুন দেখি, আমরা কল্পনা করে নেই তিনি কিসের তালিকা দেখছেন-

১. মিয়ানমারের জন্য এয়ার সাপোর্ট সিস্টেম আয়রন ডোম ও ১৩০ টা ব্যাটারি দেয়া হয়েছে অত্যন্ত গোপনে। এরচে বেশি ব্যাটারি ব্যাবহার করার মত শত্রু মিয়ানমারের নেই। আরাকান আর্মিকে দেয়া হয়েছে ফিল্ড ওয়ার ইকুইপমেন্টস। এখন দু’দল যুদ্ধ করে আরাকান খালি করেছে। পিএলও কে দমাতে ইসরায়েল হামাসের প্রতিষ্ঠা করেছিল। আরাকান আর্মিরা অল্প কিছুদিন হামাসের আদলে শহীদ হতে থাকুক। মুসলিমেরা বাংলাদেশেই থাকুক/ থাকতে না চাইলে এসে মরুক। এক সময় মিয়ানমারকে শাসাতে আরকান আর্মির দরকার হবে।

২. ৯৮ সালের কার্গিল যুদ্ধে ভারতের পক্ষে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিশ্বে প্রথম ড্রোন ব্যাবহার করে ইজরাইলিরা। তারপর থেকেই ইসরায়েল ভারতের জন্য দুর্গতিনাশিনী দুর্গা রূপে আবির্ভুত হয়। ইসরাইলের লোকদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক সহ ( ভারত ইসরাইলি সন্তান উৎপাদনে শীর্ষ কেরিয়ার কান্ট্রি। এছাড়াও ভারত প্রায় সব ধরনের সম্পর্কই গড়ে তুলেছে ইসরাইলের সাথে। সামরিক সরঞ্জাম কিনছে পাইকারি হারে। ভারত চাইছে তাদের দেশের ইহুদিদের ইসরায়েলের সাথে মিশিয়ে দিতে। বিনিময়ে ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করে চলবে ভারত মাতা।

৩. চায়নার স্বার্থহানি না হলে চায়না কখনোই নাক গলায় না। এটা চায়নার প্রাচীন সত্য। ইসরায়েল তাদেরকে জানিয়েছে, আরাকান সরকারের সাথে তাদের যে সহযোগিতা চুক্তি হয়েছে তাতে আরাকানের যে কোনো স্থানে ইসরাইল শান্তির স্বার্থে যেকোনো স্থাপনা গড়তে পারবে। নিজস্ব সেনা দিয়ে নিজেদের স্থাপনার সুরক্ষা দেবে। আরোও বড় সিক্রেট হল, এখানে চায়না ইসরাইলকে ছাড় দিলে ইসরাইল চায়না ইউএস যুদ্ধে নিজেদের নাগরিকদের প্রয়োজনে জিম্মি রাখবে।

৪. ইরাবতী নদীর ( যেখানে আছে চায়নার ডিপ সি পোর্ট ) ধারে কাছেও ইজরাইলি স্যাটেলাইট কিংবা নজরদারি করা যায় এমন কোন রকম সার্ভিলেন্স নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করবে না শর্তে চায়নার পক্ষ থেকে কেউ একজন কথা বলবেন রোজের সাথে। চায়না সম্ভবত রোজের সংশয় বুঝতে পেরেছে।

হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি এত দ্রত ইউ টার্ন নিলো যে, বেল্টে শক্ত করে বাধা না থাকলে ম্যাককেইনের এটাই হত প্রথম কফিন।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক দেশ জনতা ডটকম