দারাজে অনুষ্ঠিত হল “সেলার সামিট ২০২১”

আপডেট: অক্টোবর ২০, ২০২১
0

বিজ্ঞপ্তি:
আলিবাবা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড (https://daraz.com.bd/) বিক্রেতাদের এবং উদ্যোক্তাদের যুগান্তকারী ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে চতুর্থবারের মতো তাদের জনপ্রিয় ইভেন্ট “দারাজ সেলার সামিট ” আয়োজন করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রযুক্তিগত ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির ফলস্বরূপ দারাজের কার্যক্রমে যে সকল নতুন পরিবর্তন এসেছে, সে প্রসঙ্গে নিজেদের বিক্রেতাদের অবগত করাই দারাজ সেলার সামিট ২০২১ এর মূল লক্ষ্য ছিল।
আজ (১৯ অক্টোবর), ২০২১ তারিখে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত হয় সেলার সামিট ২০২১। এবছরের সামিট আরম্ভ হয় সন্ধ্যা ০৭ টায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের এটুআই প্রোগ্রামের হেড অব ইকমার্স রেজওয়ানুল হক জামি। প্রায় ৮০০ জন অতিথি এবারের দারাজ সেলার সামিটে অংশগ্রহণ করেন।
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজন ও সন্নিবেশনের মাধ্যমে ই-কমার্স পরিসরে বিক্রেতাগণ কিভাবে দারাজের অধীনে আরও সহজ এবং কার্যকরী উপায়ে তাদের ব্যবসায়িক কার্যাবলী পরিচালনা করতে পারেন, সে প্রসঙ্গে দারাজ সেলার সামিটের আলোচনায় জোর দেওয়া হয়। সেলার সামিটে বিশ্বের সবে য়ে বড় সেলস ক্যাম্পেইন ১১.১১ থেকে শুরু করে দারাজ অ্যাপের নতুন সব ফিচার ব্যবহার ও দারাজের অসংখ্য উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করা হয়। আড়াই কোটিরও বেশি পণ্যের সমাহার নিয়ে বর্তমানে দারাজের সাথে যুক্ত আছে ৪০ হাজার বিক্রেতা এবং সহস্রাধিক ব্র্যান্ড।
মূল আলোচনার বাইরেও আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য এবারের দারাজ সেলার সামিটের অন্যতম আকর্ষণ ছিল জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘জলের গান’-এর অনবদ্য সংগীত আয়োজন।

-শেষ-

দারাজ:
দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ, অসংখ্য বিক্রেতাকে লক্ষাধিক ক্রেতাদের সাথে যুক্ত করেছে। একশোরও বেশি ক্যাটাগরির প্রায় ১ কোটি ৯০ লাখের বেশি পণ্য কেনাকাটায় গ্রাহকদের তাৎক্ষণিক এবং সহজ সুবিধাদানের সাথে সাথে প্রতি মাসে ২০ লাখেরও বেশি পণ্য বিশ্বের সকল প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে দারাজ। দারাজ তার গ্রাহকদের জন্য একইসাথে একটি বাজার, মার্কেটপ্লেস এবং কমিউনিটি। দারাজ উদ্যোক্তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো, কেননা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিমাসে ই-কমার্স সম্পর্কে পাঁচ হাজারেরও বেশি নতুন বিক্রেতাকে সচেতন করে তোলে। দারাজ বিভিন্ন লজিস্টিক চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠার লক্ষ্যে, বিশেষত তাদের ই-কমার্স অপারেশনগুলোকে মাথায় রেখে ‘দারাজ এক্সপ্রেস’ (ডেক্স নামে পরিচিত) নামক নিজেদের লজিস্টিক কোম্পানি গঠন করেছে। দারাজ বিদ্যমান এবং নতুন লজিস্টিক সরবরাহকারীদের ডিজিটালকরণে সহায়তা করছে। ২০১৮ সালে আলীবাবা গ্রুপ দারাজকে অধিগ্রহণ করে এবং ‘ডিজিটাল অর্থনীতির যুগে যেকোন স্থানে ব্যবসা সহজীকরণ’- এই লক্ষ্যের অংশ হিসেবে দারাজ গর্বের সাথে কাজ করে চলেছে। আলীবাবার অংশ হিসেবে, দারাজ বাজারে তার প্রতিষ্ঠানগত উন্নয়নে আলীবাবার নেতৃত্ব এবং প্রযুক্তি, অনলাইন বাণিজ্য, মোবাইল পেমেন্ট এবং লজিস্টিকের অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করছে।