বিএফআইইউ প্রধানকে হাইকোর্টে তলব

আপডেট: আগস্ট ৩০, ২০২২
0

ডেস্ক রিপোর্ট:

সুইস ব্যাংকে টাকা পাচারের বিষয়ে যথাযথভাবে প্রতিবেদন না দেয়ায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধানকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। বিএফআইইউ প্রধানকে আগামীকাল বুধবার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় হাজির হতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সকালে বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে সুইস ব্যাংকে অর্থপাচার এবং পাচারকারীদের তথ্য চাওয়া নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের বিষয়ে শুনানি হবে বুধবার।

এর আগে গত ১৪ আগস্ট হাইকোর্ট মন্তব্য করেন, সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের জমা রাখা অর্থের বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে রাষ্ট্র বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে।

আদালত জানান, সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য যে সঠিক নয়; সেটা প্রমাণিত। তাই তার বক্তব্য প্রত্যাহার করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। বিএফআইইউয়ের প্রতিবেদনের ওপর এক শুনানিতে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।

ওই দিন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।

এদিন সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের অর্থ রাখার বিষয়ে তথ্য জানাতে মোট তিনবার চিঠি দেয়া হয়েছিল বলে হাইকোর্টকে জানায় বিএফআইইউ।

প্রতিবেদন দাখিলের পর আদালত বলেন, রাষ্ট্রদূত কীভাবে বললেন বাংলাদেশিদের অর্থ জমার বিষয়ে কোনো তথ্য চাওয়া হয়নি, তা আমাদের বোধগম্য নয়।

আদালত রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা যে তথ্য উপস্থাপন করেছেন তাতে প্রমাণিত রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সাংঘর্ষিক। সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য রাষ্ট্রকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে।

এর আগে গত ১০ আগস্ট সুইস ব্যাংকে অর্থ জমা নিয়ে নির্দিষ্ট করে সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি বলে জানান ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড।

পরের দিন বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিষয়টি নজরে নিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমাকারীদের তথ্য কেন জানতে চাওয়া হয়নি তা রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে জানাতে বলেন হাইকোর্ট।

এছাড়া শুক্রবার (১২ আগস্ট) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সুইস রাষ্ট্রদূত অসত্য বলেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ফিন্যান্স সেক্রেটারি আমাকে জানিয়েছিলেন, তারা তথ্য চেয়েছিলেন, কিন্তু সুইস ব্যাংক উত্তর দেয়নি।

সুইস ব্যাংকে টাকা পাচারের বিষয়ে যথাযথভাবে প্রতিবেদন না দেয়ায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধানকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। বিএফআইইউ প্রধানকে আগামীকাল বুধবার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় হাজির হতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সকালে বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে সুইস ব্যাংকে অর্থপাচার এবং পাচারকারীদের তথ্য চাওয়া নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের বিষয়ে শুনানি হবে বুধবার।

এর আগে গত ১৪ আগস্ট হাইকোর্ট মন্তব্য করেন, সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের জমা রাখা অর্থের বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে রাষ্ট্র বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে।

আদালত জানান, সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য যে সঠিক নয়; সেটা প্রমাণিত। তাই তার বক্তব্য প্রত্যাহার করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। বিএফআইইউয়ের প্রতিবেদনের ওপর এক শুনানিতে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।

ওই দিন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।

এদিন সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যক্তিদের অর্থ রাখার বিষয়ে তথ্য জানাতে মোট তিনবার চিঠি দেয়া হয়েছিল বলে হাইকোর্টকে জানায় বিএফআইইউ।

প্রতিবেদন দাখিলের পর আদালত বলেন, রাষ্ট্রদূত কীভাবে বললেন বাংলাদেশিদের অর্থ জমার বিষয়ে কোনো তথ্য চাওয়া হয়নি, তা আমাদের বোধগম্য নয়।

আদালত রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা যে তথ্য উপস্থাপন করেছেন তাতে প্রমাণিত রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য সাংঘর্ষিক। সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য রাষ্ট্রকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে।

এর আগে গত ১০ আগস্ট সুইস ব্যাংকে অর্থ জমা নিয়ে নির্দিষ্ট করে সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি বলে জানান ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড।

পরের দিন বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিষয়টি নজরে নিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমাকারীদের তথ্য কেন জানতে চাওয়া হয়নি তা রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে জানাতে বলেন হাইকোর্ট।

এছাড়া শুক্রবার (১২ আগস্ট) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সুইস রাষ্ট্রদূত অসত্য বলেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ফিন্যান্স সেক্রেটারি আমাকে জানিয়েছিলেন, তারা তথ্য চেয়েছিলেন, কিন্তু সুইস ব্যাংক উত্তর দেয়নি।