বিপ্লব বিশ্বাস :
১০ বছর ধরে ১১ হাজার কে.ভি বৈদ্যুতিক তারের ঝুঁকিপূর্ণ লাইনের গা ঘেষা বাড়িতে বসবাস করছে ১০ টি পরিবার। ডিপিডিসির অবহেলার কারণে, যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে প্রানহানীর মত ভয়াবহ দৃর্ঘটনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, গোড়ান ইষ্টার্ন প্রোজেক্টের ১২ নং রোডের,১৫০ নং দক্ষিণ বনশ্রীর এম এ জলিলের ৫ তলা ভবনের হাতের নাগালের মধ্যে হাই ভোলটেজ ১১ হাজার কেভির লাইন। এক প্রকার ওই বাড়িতে কোন শিশুকেই জানালার কাছে যেতে দেয়া হয়না। তিনটি ফ্লাটের বৈদ্যুতিক তারের লাইন পাশে জানালা গুলো সার্বক্ষণিক বন্ধ রাখা হয়। একটু অসবাধনতায় ঘটে যেতে বড় ধরণের দৃর্ঘটনা।
এম এ জলিল অভিযোগ করেন, বছরের পর বছর ডিপিডিসির কাছে ধরনা দিয়েও এর প্রতিকার পাচ্ছি না। ৮/১০ বার বিভিন্ন ভাবে ডিপিডিসির এমডির কাছে এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করা হয়। কিন্তু আজ অব্দি এর কোন প্রতিকার পেলাম না। ডিপিডিসির এই অবহেলার কারণে ঘটে যেতে পারে প্রানহানীর মত ঘটনা।
তিনি আরো বলেন, আমার বাড়ি ছাড়াও আশপাশের এলাকার অনেক বাড়ির অবস্থা এরকমই। আমরা এলাকাবাসী এর প্রতিকার চাই।
এ ব্যাপারে গোড়ান এলাকার এক প্রকৌশলীর সাথে বার বার যোগাযোগ করে ও তাকে পাওয়া যায়নি।