চরফ্যাশনে উঠানে বেড়া: জোরপূর্বক বাড়ীর জায়গা দখলের অভিযোগ

আপডেট: নভেম্বর ৯, ২০২১
0

চরফ্যাশন (ভোলা)প্রতিনিধি।
চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ চরমাদ্রাজ মৌজার থেকে ১৪৮শতক জমি ক্রয় সূত্রে মালিক রয়েছেন আনিচল হক ফরাজী। তিনি স্থানীয় আবদুর রহিম মিয়ার কাছ থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারী/২১ তারিখে শশীভূষণ সাব-রেজিষ্টার অফিসে ৩৩লক্ষ টাকা বয়মূল্যে জমি ক্রয় করার পর আরো ৫শতক জমি দেয়ার কথা রয়েছে।

জমির ক্রয় বাবদ মসজিদ কমিটির মাধ্যমে ২৫হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আবদুর রহিম মিয়া ওই জমি তার বড় ভাই মোহাম্মদ আলী হাজী কাছে গোপনে বিক্রি করায় হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আনিচল হক।

সরেজমিন পরিদর্শন করে জানা যায়, উঠানের মাঝ পথে রয়েছে বেড়া। আনিচল হকের জায়গার উপর জোরপূর্বক দেয়া হয়েছে টয়লেট। টয়েলেট সেলাপ ফেটে দূর্গন্ধে পরিবেশ দুষিত হয়। বিষয়টি স্থানীয় ইউপির চেয়ারম্যান ও মেম্বার অবগত রয়েছেন। কেউ তাদের ভয়ে মুখ খোলতে সাহস পাচ্ছেনা। আনিচল হক বলেন, আমার সাথে জিন্নাগড় ইউপির চেয়ারম্যান ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিথিতে কথা রয়েছে। ৫শতাংশ জমি রয়েছে আমার কাছে বিক্রির সিন্ধান্ত রয়েছে। ওই জমির বিক্রি বাবদ হাজী মতিয়ার রহমান চৌকিদার বাড়ীর দরজার জামে মসজিদের সভাপতি আবুল কালাম দিহিদার ও সাধারন সম্পাদক মনির মাঝি মাধ্যমে ২৫হাজার টাকা মৌখিক বায়না চুক্তি হিসাবে দেয়া হয়। ওই জমি নিয়ে এখন তাল-বাহানা শুরু করেছে।

ইতিপূর্বে আনিচল হকের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম আবদুর রহিমের বাসায় এই বিষয় গিয়েছিল। কিন্তু রহিম তাকে জমি দেয়ার পরিবর্তে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেছে। বাড়ীর দরজার মসজিদে অনুদান দিতেই বাঁধা প্রদান করে থাকে। উঠানে বেড়া দিয়ে এবং টয়লেট ছেড়ে দূর্গন্ধ সৃষ্টি করে আমাদের পরিবেশ দূষিত করার চেষ্টা চালায়। আমি সমাজপ্রতিদের প্রতি বিচার দাবী করছি।